fbpx
সংবাদ শিরোনাম
মেহেরপুরে সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ও পুলিশ সুপারসহ ১৯ জনের নামে হত‍্যা মামলা মিরসরাইয়ে পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যকরী কমিটির শপথ গ্রহণ ঐতিহ্যবাহী নদী ও বিল দখল রোধে জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে- পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান কর্মকর্তাদের আইন মেনে পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করার আহবান নবনিযুক্ত স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ছাত্র-শিক্ষক,কর্মকর্তা ও কর্মচারী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে ববি কর্তৃপক্ষ  মেহেরপুরের গাংনীতে বিএনপির বিজয় সমাবেশ কোটা আন্দোলনকারীদের ৯ দফার পাশাপাশি; ববির প্রেক্ষাপটে চারদফা দাবি শিক্ষার্থীদের যশোরে কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ইন্টারনেটের অভাবনীয় শক্তি কাজে লাগাতে হবে: জুনাইদ আহমেদ পলক কোটার বিষয়ে আদালতকে পাশ কাটিয়ে কিছুই করবে না সরকার: আইনমন্ত্রী

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতা গ্রেফতার

                                           
এম এম টিপু সুলতান  
প্রকাশ : বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১

খুলনা জেলা প্রতিনিধিঃ মোংলায় নিজের কন্যা শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে ধর্ষক পিতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার বিকেল ৩টার দিকে মাকড়ঢোন এলাকা থেকে পুলিশ ধর্ষক মালেককে গ্রেফতার করে। এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

পুলিশ, স্থানীয়রা ও শিশুর মা জানান, পৌর শহরের মাকড়ঢোন এলাকার বাসিন্দা মালেক হাওলাদার (৩৫) মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে ব্লেড হাতে নিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার নিজ শিশু কন্যাকে (১৪) ধর্ষণ করেন। এর আগের দিন সোমবারও একই সময়ে মেয়েকে ধর্ষণ করেন পিতা মালেক। মালেকের স্ত্রী হেপি বেগম (২৭) ইপিজেডের একটি ফ্যাক্টরীতে শ্রমিকের কাজ করেন। মঙ্গলবার কাজ থেকে বাড়ীতে ফিরে মেয়েকে অসুস্থ ও রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান। এরপর মেয়েটি সব কিছু তার মায়ের কাছে খুলে বলেন। বিষয়টি আশপাশের মানুষের মাঝে জানাজানি হলে বুধবার দুপুরে পুলিশকে জানানো হয়। এরপর পুলিশ এ ঘটনায় বিকেলে ওই এলাকা থেকে ধর্ষক পিতা মালেককে আটক করেন।

মোংলা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে। মামলার বাদী হচ্ছেন শিশুটির মা ও ধর্ষকের স্ত্রী হেপি বেগম। মালেক ও হেপি বেগমের দুই ছেলে-মেয়ের মধ্যে মেয়েটি ছোট। মেয়েটি আরাজী মাকড়ঢোন ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্রী।

এ বিষয়ে শিশুটির মা হেপি বেগম বলেন, আমি ইপিজেডের একটি ফ্যাক্টরীতে চাকুরী করি। ছেলেটি অন্যের দোকানে কাজ করে। আর মেয়েটি বাড়ীতে থাকে। ওর বাবা কিছুই করেনা। গত দুইদিন ধরে মেয়েটির সাথে তার বাবা খারাপ কাজ করেছে। মেয়ের গলায় ব্লেড ধরে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে ওরা বাবা মালেক। ভয়ে মেয়েও আমাকে প্রথমে কিছু বলেনি, আমি ওর শরীরে ও ঘরের বিছানা-কাপড়ে রক্ত দেখে জিজ্ঞাসা করলে মেয়ে তখন সব বলে। পরে ওর বাবাকে জিজ্ঞেস করলে প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে স্বীকার করে বলে আমার ভুল হয়েছে। আমি এ ঘটনার কঠিন বিচার চাই।

সংবাদটি শেয়ার করুন


এই বিভাগ থেকে পড়ুন